ডলার এনডোর্সমেন্ট হল ডলার কেনার অনুমোদন নেয়া। আপনি চাইলেই ইচ্ছেমত ডলার কিনতে পারবেন না। ডলার কিনতে হলে আপনাকে পাসপোর্টে এনডোর্স করে কিনতে হবে। মানে আপনি টাকা দিয়ে ডলার কিনলেন এবং সেটা কবে, কার নিকট থেকে কিনলেন তার প্রমাণপত্রই হল এনডোর্সমেন্ট। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে একজন বাংলাদেশি নাগরিক বছরে ১২০০০ ডলার পর্যন্ত এন্ডোরস করতে পারবেন। মনে রাখবেন আপনার সবগুলো কারড (ক্রেডিট, ডেবিট, প্রিপেইড) এবং ক্যাশ ডলার মিলে ১২০০০ পর্যন্ত এনডোর্স করতে পারবেন এক পাসপোর্টে। একই সাথে আপনি ১০০০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ সাথে নিতে পারবেন। তবে একবারে ৫০০০ ডলারের বেশি একসাথে কেনা যায় না। অর্থাৎ আপনি দেশের বাইরে গেলে ৫০০০ ডলার + ১০০০০ টাকা ক্যাশ হিসেবে নিয়ে যেতে পারবেন।
যেকোন ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার এনডোর্স করতে পারবেন। প্রাইভেট ব্যাংক সাধারণত একাউন্ট ছাড়া ক্যাশ ডলার এন্ডোরস করে না। তবে সরকারি ব্যাংক যেমন সোনালি ব্যাংক একাউন্ট ছাড়াই এন্ডোরস করে থাকে। তবে সকল শাখায় নয়, কেবল কর্পোরেট শাখায়।
আগেই বলেছি, আপনি চাইলে বছরে ১২০০০$ ডলার এন্ডোরস করতে পারবেন, ক্যাশ ডলার ও ক্রেডিট কার্ড / ডেবিট কারড / প্রিপেইড কার্ড মিলিয়ে।
একটা সহজ রুল অফ থাম্ব হল, ক্রেডিট কার্ড বা প্রিপেইড বা ডেবিট কার্ডে ৩০০০$ এন্ডোরস করতে পারেন। এর মানে এই নয় যে এন্ডোরস এর সময় আপনাকে ৩০০০$ কিনতে হবে। এর মানে হচ্ছে যে বাংলাদেশ ব্যাংক আপনাকে এক বছরে ৩০০০$ পর্যন্ত ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে।
আপনি যখন ট্রাঞ্জেকশন করবেন ব্যাংক তখন আপনার লিমিট কমাতে থাকবে। ধরুন ১৫০ ডলার কোথাও পে করলেন। আপনার লিমিট তখন ৩০০০ থেকে কমে ২৮৫০ হয়ে যাবে। এইভাবে খরচ করতে করতে যদি ৩০০০$ শেষ হয়ে যায় এক বছরের ভিতরে, তাহলে আবার এন্ডোরস করতে হবে। আমি পরামর্শ দিব একটা কার্ডে একসাথে ৩০০০ এর বেশি এন্ডোরস না করার। যদি লাগে, পরে লিমিট বাড়ানো যায় সহজেই।
আর ক্যাশ এন্ডোরস কিছুটা ডিফারেন্ট। এক্ষেত্রে আপনাকে ক্যাশ কিনতে হবে। ধরেন আপনি ১০০০$ ক্যাশ কিনলেন। তাহলে এর সমপরিমান টাকা আপনাকে তখনি পে করতে হবে এবং ব্যাংক আপনাকে ১০০$ এর দশটা নোট দিবে। বলে দিবেন নতুন নোট দিতে। অনেক ব্যাংক এই সময় আপনার ভিসা ও বিমান টিকেট চাইতে পারে ।
কার্ডে এন্ডোরস করতে কোন ফি নেই! তবে ক্যাশ ডলার কিনলে সেটার এন্ডোরস এর জন্য ব্যাংক ফি নিতে পারে! অনেক ব্যাংক কোন ফি নেয় না। কোন কোন ব্যাংক ২০০-৩০০ টাকা ফি নিতে পারে।
আর হ্যা, আপনি কার্ডে ৫০০০ ডলার এন্ডোরস করার মানে এই নয় যে, আপনাকে ৫০০০ ডলার কিনতেই হবে। বরং এর মানে হল আপনি ১ থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত কিনতে পারবেন/খরচ করতে পারবেন ওই কার্ডে প্রয়োজন সাপেক্ষে। ইউজ না করলেও ক্ষতি নাই! এখন ভেবে দেখুন তো ১৫০-২০০ ডলার এন্ডোরস কেন করবেন? কম ডলার এন্ডোরস করলে একাধিকবার এন্ডোরস এর প্রয়োজন দেখা দিতে পারে।
একবার এন্ডোরস করলে আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ থাকা পর্যন্ত প্রতি বছর অটোমেটিক রিনিউ হবে। তবে কিছু ব্যাংক কে প্রতি বছর রিনিউ করা লাগে।
Movie, Nation, Web Series BDIX নিচের লিংক গুলো ভিজিট করে মুভি নাটক সফটওয়ার ডাউনলোড করতে…
The Dollar Buy Sell Exchange PHP Script from Tibroit is designed to help developers create their own…
ChangaLab v2.2 – Currency Exchange Platform PHP Script Free Download. Change Lab is a Complete…
SMMCrowd v1.5 – Marketplace of SMM Services PHP Script Free Download. SMMCrowd is an Innovative…
SMMLab v2.0 Nulled – Social Media Marketing SMM Platform PHP Script Free Download. SMMLab is…
SMM Matrix v3.2 is a social media marketing tool. This software includes almost everything for you…
কিছু বিষয় মাথায় রাখলে একাধিক ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সহজ।হাইলাইটস* বিলিং সাইকেল মাথায় রাখুন।* একটি…
ShareTrip Co-branded Master Titanium card এর মাধ্যমে এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ সংক্রান্ত কিছু কনফিউশন এবং তার সমাধান!…
This website uses cookies.