ন্যাশনাল আইডি কার্ড, অথবা মেয়াদ সম্বলিত পাসপোর্ট এর স্পষ্ট ফটোকপি।
২ কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি। (ছবির পেছনে পূর্ণ নাম লিখে দিতে হবে।) যেকোন ১টি ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি।(গ্যাস, বিদ্যুৎ, ওয়াসা, টেলিফোন বিলের ফটোকপি, বিল পরিশোধের ব্যাংক সিলসহ। বেশি পুরনো বিল হলে চলবে না। ভাড়া বাড়িতে থাকলে সেই বাড়ির মালিকের যেকোন ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি হলেও চলবে।
বর্তমান আয়ের উৎসের ফটোকপি।(বর্তমানে অনেক ব্যাংকই চায়, সরকার নাকি নতুন নিয়ম করেছে। চাকুরির আইডি কার্ডের ফটোকপি, অথবা রানিং ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি, ট্রেড লাইসেন্স এর মেয়াদোত্তীর্ণ হলে চলবে না।
স্টুডেন্ট একাউন্ট হলে রানিং স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি।
TIN সার্টিফিকেট এর ফটোকপি।(যদি থাকে, তবে ম্যান্ডেটরি নয়। তবে TIN সার্টিফিকেট থাকলে প্রাপ্ত যেকোন ইন্টারেষ্ট থেকে ১০% ট্যাক্স কাটে, নইলে ১৫% ট্যাক্স কেটে নেয়।)
নমিনির ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি, অথবা জন্মনিবন্ধন, কিংবা পাসপোর্টের ফটোকপি।
নমিনির ২ কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি।(ছবির পেছনে নমিনির নাম লেখা থাকতে হবে।সেই নামের নিচে একাউন্টধারীর সিগনেচার দিতে হবে।)
প্রায় সময়েই সেই ব্যাংকে একাউন্ট আছে এবং আপনাকে চিনে এমন ব্যাক্তির সিগনেচার ও একাউন্ট নাম্বার একাউন্ট ওপেনিং ফরমের নির্ধারিত অংশে এবং আপনার ছবির পেছনে লিখে দিতে হয়।তবে ব্যাংক কর্মকর্তা আন্তরিক হলে নিজেই ইন্ট্রুডিউসার হিসাবে ভেরিফাই করে দেয়।
ব্যাংক একাউন্ট করবার সময়েই সেই একাউন্ট ওপেনিং ফরমে ডেবিট কার্ড ও চেকবইয়ের জন্যে শুরুতেই রিক্যুইজিশন দিয়ে দিবেন। চলার জীবনে ২টাই ভিন্ন ভিন্ন সময়ে খুবই কাজে লাগে।
ডুয়েল কারেন্সি সাপোর্টেড ডেবিট কার্ড প্রদান করে, ডেবিট কার্ড দিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট ই-কমার্স পেমেন্ট করা যায় ও দেশীয় যেকোন ATM বুথে সেই কার্ড সাপোর্ট করে এবং ভালো ইন্টারনেট ব্যাংকিং সাপোর্টেড আন্তঃব্যাংকিং লেনদেন করা যায়, এমন এপ আছে সেসব আধুনিক ব্যাংকেই একাউন্ট করুন। অন্যান্য আলতু-ফালতু মাছবাজার ডাব্বা ব্যাংকগুলো অবশ্যই পরিত্যাগ করুন, ঐগুলোতে গ্রাহক হিসাবে প্রয়োজনীয় কাঙ্খিত সেবা ও গ্রাহক হিসাবে মুল্যায়ন পাবেন না।
একাউন্ট ওপেনিংয়ের সময়ে দাখিল করা সমস্ত কাগজপত্রের নিচে সিগনেচার দিয়ে দিতে হয়।একাউন্ট ওপেনিং করবার সময়ে ব্যাংক কর্মকর্তাকে বলে দিবেন যে, একাউন্টে নামের বানানে, ডেবিট কার্ডে ও চেকবইয়ে যেন নামের বানান সঠিকভাবে আসে। একাউন্টে ফোন নাম্বার ও ইমেইল এড্রেস সঠিকভাবে ইনপুট করা হচ্ছে কিনা, সেই ব্যাপারে বিশেষভাবে খেয়াল রাখুন।
একাউন্টের মাসিক লেনদেনের ই-স্ট্যাটমেন্ট যেন আপনার ইমেইলে নিয়মিত আসে, তা একাউন্ট ওপেনিং ফরমে লিখিত ইনস্ট্রাকশান দিয়ে দিন।
ব্যাংক একাউন্ট তৈরি হবার অন্তত একমাস পরে হোম ব্রাঞ্চে স্বশরীরে নিজে গিয়ে যাচাই করে আসবেন যে, সমস্ত তথ্য তাদের সিষ্টেমে সঠিকভাবে ইনপুট করে দেয়া হয়েছে কিনা। যেমনঃ TIN নাম্বার, সঠিক ঠিকানা, নিজের ও নমিনির ছবি এবং অন্যান্য সমস্ত তথ্য সমূহ।
খরচঃএকটা সেভিংস একাউন্টে ডেবিট কার্ডের বাৎসরিক চার্জ, মেসেজ এলার্ট চার্জ, আবগারি শুল্ক, অর্ধ বার্ষিক একাউন্ট মেনটেনেন্স চার্জসহ ব্যাংক ভেদে গড়পড়তা বছরে প্রায় সর্বমোট ১,৫০০ থেকে ১,৮০০ টাকা বাৎসরিক চার্জ প্রযোজ্য হয়ে থাকে, যা বাংলাদেশ ব্যাংক এর নীতিমালা যথাযথভাবে মেনেই এসব চার্জ আরোপিত হয়ে থাকে।
Movie, Nation, Web Series BDIX নিচের লিংক গুলো ভিজিট করে মুভি নাটক সফটওয়ার ডাউনলোড করতে…
The Dollar Buy Sell Exchange PHP Script from Tibroit is designed to help developers create their own…
ChangaLab v2.2 – Currency Exchange Platform PHP Script Free Download. Change Lab is a Complete…
SMMCrowd v1.5 – Marketplace of SMM Services PHP Script Free Download. SMMCrowd is an Innovative…
SMMLab v2.0 Nulled – Social Media Marketing SMM Platform PHP Script Free Download. SMMLab is…
SMM Matrix v3.2 is a social media marketing tool. This software includes almost everything for you…
কিছু বিষয় মাথায় রাখলে একাধিক ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সহজ।হাইলাইটস* বিলিং সাইকেল মাথায় রাখুন।* একটি…
ShareTrip Co-branded Master Titanium card এর মাধ্যমে এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ সংক্রান্ত কিছু কনফিউশন এবং তার সমাধান!…
This website uses cookies.